লোহাগড়ায় কঠোর লকডাউনের মধ্যে ও বকেয়া বিদ্যুৎবিল না পেয়ে প্রভাবশালীদের লাইন স্ট্রং। গরিবদের লাইন কর্তন
মনির খান, নড়াইল ব্যুরো চীফঃ
পল্লী বিদ্যুতের লোকজন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় প্রভাবশালীদের লক্ষ লক্ষ টাকা বকেয়া থাকা সত্ত্বেও তাদের লাইন ঠিক ঠাক থাকলেও অসহায় গরীব মানুষের লাইন কর্তন করেছে। লকডাউন চলছে তাতে পল্লী বিদ্যুতের কিছু যায় আসে না ১০/১২ জন পল্লী বিদ্যুৎ এর কর্মী বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে।
উক্ত পল্লী বিদ্যুতের কর্মীগের মধ্যে হলুদ গেঞ্জি পরা লোকটি আমাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলেন ২০০০ টাকা দেন আপনার লাইন কাটবো না। আমি এই টাকাটি ঘুষ দিতে অনীহা প্রকাশ করায় আমার লাইন কেটে দেয়।
আজ ২৫ জুন ২০২১ শুক্রবার বেলা ১২ টার সময় একজন সাংবাদিকের বাড়িতে গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। ডিজিএম সাহেব কে বিষয়টি জানালে ও তা শোনেন নি তার দল বল।
লোহাগড়ায় কঠোর লকডাউন পালিত হচ্ছে।আজ পবিত্র শুক্রবার হলে ও লোহাগড়ার পল্লী বিদ্যুতের কিছু ইহুদী খৃষ্টান প্রকৃতির লোকজন মুসলিমদের শুক্রবার জুমমার নামাজের দিন হলে ও তাদের কাছে এটা কিছু যায় আসে না। শুক্রবার অফিস আদালত বন্ধ থাকা সত্বেও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে অনেকের।
শুক্রবার অফিস আদালত বন্ধ এই দিনে উৎকোচ ইনকাম করার জন্য ই মূলত এরা বেরিয়ে পড়েছে। লোহাগড়া পল্লী বিদ্যুতের কর্মচারী কর্মকর্তাদের দুর্নীতির শেষ নেই। আমি সাংবাদিক মনির খান আমার বাড়িতে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় চলতি মাসে ৫০০০ হাজার টাকা পরিশোধ করি।
আবার এই মাষে ই, আজ ২৫ জুন ২০২১ শুক্রবার বিদ্যুৎ বিল আনার জন্য আমার বাড়িতে যায়। এবং উপরে উল্লেখিত বিষয় তাদেরকে জানানো হয়। তারপর আমাকে পাশে ডেকে নিয়ে আমার কাছে কিছু উৎকোচ দাবি করে। তাহলে আমার লাইন কাটবেনা।
আমি উক্ত উৎকোচ না দিতে পারায় আমার বাড়ির বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেয়। পল্লী বিদ্যুত হেড অফিস মনিরামপুর। জিএম মহোদয় কে এর সুষ্ঠু সমাধান দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।